হাসিনা যে দিল্লী থেকে ষড়যন্ত্র করার সুযোগ পাইতেছে – এর মূল কারণ আপনারা এই সরকার। you have taken it very lightly. আপ্নেরা প্রায় কিছুই করতেছেন না।
আপনাদেরকে ওর জীবন তামা তামা করতে হবে। না হলে হাসিনা আপনাদেরকে কাজ করতে দেবে না। এইখানে retreat বলে কিছু নাই। আপনাদেরকে relentless হইতে হবে।
ওর মেয়ের চাকরি খান। ও ডেফিনিটলি তার সিভিতে মিথ্যা কথা লিখসে। বাইর করেন। ববির থিঙ্ক ট্যাংক CRI একটা রেইপ হাউজ ছিলো। ইনভেস্টিগেট করেন। জয়ের দুর্নীতির কোনো সীমাপরিসীমা নাই। এমেরিকান কোর্টে মামলা দেন। টিউলিপ সিদ্দিকীর জীবনে কোথাও না কোথাও লন্ডারিং করা টাকা কাজে লাগসে। খুঁজে বাইর করেন, ব্রিটিশ মিডিয়ায় দেন। পালানোর দিন হাসিনার প্লেনে তারেক সিদ্দিকীর বৌ সুটকেস ভর্তি টাকা লইয়া উঠসিলো। এইগুলা বাইর করেন। তারেক সিদ্দিকী কৈ খুঁজে বাইর করেন।
আপনারা কিছুই করতেছেন না দেইখা হাসিনা ব্রিদিং স্পেইস পাইয়া ষড়যন্ত্র করতেছে। হাসিনা একটা ছেসড়া ।সারা জীবন এই পরিবার ভিক্ষা করে খাইছে। আগে মোদীর কাজের বেটি ছিলো। এখন সে ডোলান ট্রামের কাজের বেটি হইতে চাইতেছে। ওর সাথে দুই মিনিট ভদ্র ব্যবহার করবেন তো এইটারে ও দুর্বলতা মনে করবে ও সুযোগ নিবে।
আপনারা দয়া করে প্রতিমন্ত্রী পদমর্যাদায় কাওকে হেড করে একটা টাস্কফোর্স তৈরী করেন। যাদের একমাত্র কাজ হবে শেখ পরিবারের দুর্নীতি অনুসন্ধান। ওয়ানস্টপ সার্ভিস দিবে। এই ডাকাত পরিবারের সব ডাকাতির ইনডেক্স করবে। এই পরিবারের ডাকাতি দেশের মানুষকে জানবে।
হাসিনার লক্ষ্য ভেরী সিম্পল। বাংলাদেশে একটা সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা লাগানো। কাজটা আসলে হাসিনার জন্য খুব ডিফিকাল্ট কিছু না। আপনারা যদি হাসিনারে এতো স্পেইস দিতে থাকেন – সে কাজটা করে ফেলতে পারবে। সে আসলেই পারবে।
মনে রাইখেন: এই ডাকাতগুলিকে ছাইড়া রাখলেই এরা ষড়যন্ত্র করবে।