কু* ত্তার বাচ্চা আজ রাতে কমপক্ষে ১০০ জামাত বিএনপি ধরে হাজত ভরবি নইলে চেয়ার নাই! – অনকলে ওসিকে এসপি সিলেট (নুরে আলম মিনা)।
পুরা বিপ্লব ব্যর্থ হবে যদি এই গোপালগঞ্জের কাশিয়ানি থানার নুরে আলম মিনা’কে আইনের আওতায় না আনা হয়।
হাজার হাজার কোটি টাকার মালিক সিলেট এবং চট্রগ্রামে প্রায় নয় বছর পুলিশ সুপার থেকে আবারো চট্রগ্রাম রেঞ্জ ডিআইজি হিসেবে ৫ আগষ্ট পর্যন্ত ছিলেন।
দীর্ঘ সময় চট্টগ্রাম জেলার এসপি থাকাকালীন একাধিক নারী অফিসারকে শারীরিক সম্পর্ক স্থাপনে বাধ্য করেন।
১.গোপালগঞ্জ এর কাশিয়ানির রাতারাতি সিনিয়র টপকে জুনিয়র ডিআইজি হয়ে প্রথমে রংপুর মেট্রোপলিটন পুলিশ ডিআইজি হিসেবে কাজ শুরু করেন।
২.ছয়মাস পরেই গোপালগঞ্জ কোটায় দেশের সবচেয়ে পুলিশের আর্থিক ইনকামের জান্নাতুল ফেরদৌস খ্যাত চট্রগ্রাম রেঞ্জ ডিআইজি হিসেবে দুই বছর অর্থাৎ ৫ আগষ্ট পর্যন্ত দেশের অর্থনৈতিক রাজধানী চট্রগ্রামের রেঞ্জ ডিআইজি ছিলেন।
৩.পুলিশ সুপার হিসেবে প্রায় ৯ বছর সিলেট-চট্টগ্রাম জেলার পুলিশ সুপার।
৪.তার স্ত্রী সন্তান পরিবার আমেরিকায় বিশাল সম্পদ নিয়ে দুবাই ধনকুবের লাইফ স্টাইলে বসবাস করছেন।
৫.অনেক সিনিয়র অফিসার সিরিয়াল ব্রেক করে গোপালগঞ্জ কোটায় পুলিশ সুপার এবং ডিআইজি হয়েছেন।
বর্তমানে পাহাড় সমান অপরাধের দোসর নুরে আলন মিনা রাজশাহী পুলিশ একাডেমিতে ফ্রেশমানী সহ রাজকীয় লর্ড ভাইসরয় এর মত জীবন যাপন করছেন এবং তার ফলায় বিষ সংগ্রহ সঞ্চয় করছেন সুযোগ বুঝে পরিবর্তিত পরিস্থিতে আবার অস্ত্র হাতে মাষ্টার মাইন্ড হয়ে ফিরে আসবেন।
তার বড়ো ভাই হাসুদির প্রেস সেক্রেটারি ছিলো।
যুক্তরাজ্য আওয়ামী লীগের সভাপতি তামিম তার বায়রা ভাই।
সিলেট মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি মাসুক মিয়া মিনা’র তালই!
তার চাকুরিতে কর্মকালীন অফিসারদের সাথে কথা বলে জানা গেছে জামায়াত বিএনপি নির্মুলে কোন শৈথিল্য পাওয়া গেলেই বিভাগীয় মামলা রুজু করে সাময়িক বরখাস্থ করতেন এই নুরে আলম মিনা পরে ফিক্সট প্রাইজ পাচ লাখ টাকার বিনিময়ে বিভাগীয় মামলা থেকে অব্যাহতি দিতেন।
বিঃদ্রঃ অর্থ লেনদেনের ক্ষেত্রে পুলিশের কোন ব্যক্তিকে ব্যবহার করতেন না, তিনি তৃতীয় পক্ষের মাধ্যমে অর্থ লেনদেন করতেন।