কোথাও না কোথাও তোমরা হাসিনার চরনে শিক্ত

গোপালগঞ্জের নাটের গুরু মেজর মেহেদী – বাড়িও গোপাল গঞ্জ।
৫৫ পদাতিক ডিভিশন যশোহরের আন্ডারে এই অফিসার গোপালগঞ্জের দায়িত্বে।
সেনাবাহিনীর টহল থেকে সব ওর নিয়ন্ত্রনে।
গোপালগঞ্জের আওয়ামী গড ফাদার দের প্রিয় নাম এই মেজর মেহেদী।
১০ ইস্ট বেঙ্গল টহল গ্রুপের উপর টুংগীপাড়ার ভাট্টিয়াপাড়ায় আক্রমনের নেপথ্যে দায়ী এই *মেজর মেহেদী*, যে কি-না ২১ পদাতিক ব্রিগেডের বিএম এবং মেজর জেনারেল মাহবুবুল আলমের শেল্টারেই এগুলো করছিলো সে।

লোকাল আওয়ামী নেতারা যখন সেনা বাহিনীর টহল গ্রুপের উপর আক্রমণ করছিলো, তখন টহল গ্রুপকে পাল্টা আক্রমন থেকে বিরত থাকতে আদেশ দেয়।

তবুও, একজন মেজর জীবন বাঁচাতে ৪ রাউন্ড ব্ল্যাংক ফায়ার করে, কিন্তু সন্ত্রাসী গ্রুপের কেউ-ই হতাহত হয় নাই। সন্ত্রাসীরা সেনা বাহিনীর ০২ টি অস্ত্র নিয়ে যায়। পরবর্তীতে, অস্ত্র দুটি উদ্ধার করা হয়েছিলো। এই হামলায় ০২ জন অফিসার এবং ০৫ জন মারাত্মক আহত হয়।

আওয়ামী লীগের সন্ত্রাসীদের সাথে গোলাগুলিতে জড়িত হওয়ায় প্যাট্রোল কমান্ডার মেজর রুশাদ এর সাথে অত্যন্ত খারাপ আচরণ করে এই *মেজর মেহেদী*

গোপালগঞ্জের আওয়ামী সন্ত্রাসীদের কার্যক্রম তার প্রত্যক্ষ মদদেই ঘটছে।

কার্যত গোপালগঞ্জে কোন মিলিটারী অপারেশনই হয় নাই এই মেহেদীর কারনে বরং কোন সৈনিক কিম্বা অফিসার কিছু করতে চাইলে তাকে ইমিডিয়েট পোষ্টিং পর্যন্ত করে দিচ্ছে মেজর মেহদী।

৫৫ ডিভের নতুন জি ও সি সদ্য পোষ্টিং জেনারেল এমদাদ ২৬ লং এর কথিত আছে ১/১১ এর কুশিলব জেনারেল মঈম ইউ এর খুব নিকট আত্মীয়।
এই ৫৫ ডিভের অধীনেই গোপালগঞ্জ।

গতকাল শুক্রবার বি এন পির স্বেচ্ছাসেবক দলের এক কেন্দ্রীয় নেতা আওয়ামী ক্যাডারদের আক্রমনে নি- ত এবং ৫০ জনের বেশী আহত হয়।

সব কিছুর নেপথ্যে এই মেজর মেহেদীর হাত।
আগেই সব খবর জানিয়ে দেয় লোকাল আওয়ামীদের।

এক জিওসি গিয়েছে ওবায়দুল কাদেরকে আশ্রয় প্রশ্রয় দিয়ে আসছে আরেকজন কিন্তু কোন লাভ নাই – উপরের দিকের সব গুলাই – আওয়ামী রেজিমের বানানো।
আমি ব্যাক্তিগত ভাবে দুই দিন আগে মেজর মেহেদীর বিষয়ে ৫৫ ডিভের জিওসি এমদাদকে অবগত করি অন্য এক সোর্স এর মাধ্যমে কিন্তু কোন লাভ না হওয়ায় পাব্লিকলি জানাইলাম।