শুধু কোটা নয়; গোটা দেশটাই সংস্কারের প্রয়োজন!
গণহারে মারধর, বিশেষ করে মেয়েদের, রক্তাক্ত করা, এসব রীতিমতো অসভ্যতা, বর্বরোচিত। কোনো ব্যখ্যাতেই এই কর্মকান্ড গ্রহণযোগ্য না। দেশে সক্রিয় বিরোধীদল নেই, কার্যকর ভোটিং নেই, বড় কোনো ইনসাইড চ্যালেঞ্জ নেই, অথচ
“In the darkness of the mind, every piece of knowledge is a treasure, but not all are illuminating lights! Only ‘thought’ can enlighten this rich yet dark state.”
গণহারে মারধর, বিশেষ করে মেয়েদের, রক্তাক্ত করা, এসব রীতিমতো অসভ্যতা, বর্বরোচিত। কোনো ব্যখ্যাতেই এই কর্মকান্ড গ্রহণযোগ্য না। দেশে সক্রিয় বিরোধীদল নেই, কার্যকর ভোটিং নেই, বড় কোনো ইনসাইড চ্যালেঞ্জ নেই, অথচ
সর্বজনীন পেনশন একটি জাতির সামাজিক নিরাপত্তার প্রতীক। উন্নত ও মানবিক দেশগুলোতে এ ব্যবস্থা রয়েছে। আমাদের মতো অর্থনীতির প্রায় কোনও দেশেই এমন সামাজিক সুরক্ষা নেই। এমন দেশে এই পরিকল্পনা যুগান্তকারী ও
সম্প্রতি বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থী তিথি সরকারকে কারাদণ্ড দেওয়ার রায়ের পর আবারও আলোচনায় ‘ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাতে’র বিষয়টি। এই লেখার উদ্দেশ্য তিথির মামলাটি নিয়ে আলোচনা করা নয়, বরং সমস্যাটি এবং এর সঙ্গে সম্পর্কিত
১৯৯৪ সালের ৫ থেকে ১৩ সেপ্টেম্বর মিসরের কায়রোতে অনুষ্ঠিত হয় যুগান্তকারী জনসংখ্যা ও উন্নয়নবিষয়ক আন্তর্জাতিক সম্মেলন (আইসিপিডি)। বাংলাদেশসহ পৃথিবীর ১৭৯টি দেশের ১১ হাজার অংশগ্রহণকারী অংশগ্রহণ করেছিলেন ১৯৯৪ সালের ওই আইসিপিডি
সময়ের সাথে পাল্লা দিয়ে এগিয়ে যাচ্ছে তথ্যপ্রযুক্তি। শহর থেকে শুরু করে গ্রাম অঞ্চলেও ছোঁয়া লেগেছে তথ্যপ্রযুক্তির। তৃতীয় শিল্প বিপ্লবের সুফল ইন্টারনেট। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে যোগাযোগের নতুন মাত্রা সৃষ্টি হয়েছে। বিশ্বের ৭০০
পাহাড়ে বসবাসরত ক্ষুদ্র জাতিসত্ত্বাগুলোর মধ্যে যারা সবদিক থেকেই পিছিয়ে আছে তাদের মধ্যে বম সম্প্রদায় একটি। এদের আবাসস্থলও বেশ গহীনে। বম পার্বত্য চট্টগ্রামের একটি ক্ষুদ্র জাতিসত্তার নাম। বমরা মঙ্গোলীয় জনগোষ্ঠীর বলে
মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের ২০১৬ সালের আন্তর্জাতিক ধর্মীয় স্বাধীনতা শীর্ষক প্রতিবেদনটি সম্প্রতি প্রকাশিত হয়েছে। এতে তুলে ধরা হয়েছে বিশ্বের বিভিন্ন দেশের ধর্মীয় সংখ্যালঘুদের সামাজিক ও আর্থিক অবস্থানের চিত্র। এর বাংলাদেশ অংশে
জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম ধর্মীয় সম্প্রীতি বিনষ্টের আশঙ্কায় জাতের বড়াইকে দেখিয়েছেন তাঁর কবিতায়। কালে কালে দেশে দেশে জাতে জাতে যুদ্ধ বিগ্রহের ফলে হারিয়েছে অনেক মানুষের প্রাণ। ধর্মীয় রেষারেষিতে নানা
জঙ্গীবাদ মোকাবেলায় শিক্ষা ও সংস্কৃতি বাংলা ভাইয়ের জঙ্গি দলে যারা ছিল, তারা মাদ্রাসা থেকে আসা ছাত্র ছিল। অন্য কথায়, জঙ্গি বলতে আমাদের মনে সাধারণত গরিব ঘরের মাদ্রাসাছাত্রের ছবিই ভেসে ওঠে।
সম্প্রতি জার্মানির বার্লিনভিত্তিক দুর্নীতিবিরোধী সংস্থা ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল (টিআই) বার্ষিক দুর্নীতির ধারণাসূচক-২০২৩ প্রকাশ করেছে। টিআইর ওই প্রতিবেদনে দেখা যায়, বাংলাদেশ ১০০-এর মধ্যে ২৬ স্কোর পেয়েছে, যা ২০১৯-এর সমান। প্রতিবেদন অনুযায়ী, বাংলাদেশের
ঘৃণা, হ্যাঁ একমাত্র ঘৃণাই পারে জঙ্গিবাদকে নির্মূল করতে। সে ঘৃণা উঠে আসতে হবে সমাজের সর্ব নিন্ম স্তর থেকে আর পৌঁছুতে হবে সর্বচ্চ শেখরে। সমাজের পড়তে পড়তে এই ঘৃণা জন্মাতে হবে
সহিংস উগ্রবাদ বর্তমানে বিশ্বব্যাপী এক ভয়াবহ সামাজিক সমস্যার নাম। সারা বিশ্বের মানুষ আজ এটি নিয়ে উৎকণ্ঠিত এবং উদ্বিগ্ন। এর ভয়ংকর ছোবলে বিশ্ব আজ ক্ষতবিক্ষত। জাতি, ধর্ম, বর্ণ, গোত্র নির্বিশেষে আমাদের
তোফায়েল আহমদ
সমাজের ধর্মীয় কুসংস্কার, জঙ্গীবাদ ও অনৈতিকতার এক অদম্য(অপ্রতিরোধ্য) ব্লগার লেখক ও সাংবাদিক ।ধর্ম ব্যবসায়ীদের মুখোষ উন্মোচন ও ধর্মান্ধতার কবলে পড়ে সমাজ ও জনজীবন বিধ্বংসকারী কার্যকলাপ থেকে মানুষকে রক্ষা করাই তার লেখার মূল ভাষ্য।।ব্লগার, লেখক ও সাংবাদিক তোফায়েল আহমদ, পিতা- আলী আহমদ ,মাতা-সফতেরা এর কনিষ্ঠ সন্তান। ১৯৯৭ সালের ২৯ ই মার্চ সিলেট জেলার সদর উপজেলার, ১ নং জালালাবাদ ইউনিয়নের রায়ের গাও গ্রামের এর একটি সম্রান্ত মুসলিম পরিবারে জন্মগ্রহন করেন।পিতা আলী আহমদ ছিলেন এলাকার একজন সুনামধন্য ব্যাবসায়ী এবং মাতা সফতেরা গৃহিণী।
২০২০ সালে মদন মোহন কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয় থেকে যুক্তিবিদ্যা বিভাগে (স্নাতক) পাশ করেন। স্কুল জীবন থেকেই তার মধ্যে অসাম্প্রদায়িক চেতনার বহিঃপ্রকাশ ঘটে। স্নাতক এ লেখা পড়ার পাশাপাশি ২০১৯ সালে তিনি সিলেটের সুনামধন্য পত্রিকা www.sonarsylhet.com এ রিপোর্টার হিসেবে যোগদান করেন, এবং ২০২১ সালের নভেম্বর মাসে তিনি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে একটি ব্লগের মাধ্যমে ধর্মীয় কুসংস্কার, ও জঙ্গীবাদের বিরুদ্ধে লেখালেখি শুরু করেন। একাধারে তিনি তার ব্লগে প্রকাশিত করেন অসংখ্য অগ্নিঝরা প্রতিবাদী লেখা।
এছাড়াও তিনি অবদান রাখেন বিভিন্ন সামাজিক উন্নয়ন মূলক কাজে।পাশাপাশি তিনি ব্লাড সোলজার নামে একটি সংঘটনের সাথে যুক্ত আছেন যারা সমাজের অসহায় মানুষগুলোর বিভিন্ন প্রকার সহযোগিতামূলক কাজ করে থাকে।