দেশের বর্তমান সমস্যার অর্ধেকের দায় কেবলই একজন Dr. Asif Nazrul এর
দেশের বর্তমান সমস্যার অর্ধেকের দায় কেবলই একজন Dr. Asif Nazrul এর। আর বাকি অর্ধেক সবকিছু মিলিয়ে। অর্থাৎ আসিফ নজরুল কে লা*ত্থি দিয়ে সরিয়ে দিলে দেশের অর্ধেক সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে।
দেশের বর্তমান সমস্যার অর্ধেকের দায় কেবলই একজন Dr. Asif Nazrul এর। আর বাকি অর্ধেক সবকিছু মিলিয়ে। অর্থাৎ আসিফ নজরুল কে লা*ত্থি দিয়ে সরিয়ে দিলে দেশের অর্ধেক সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে।
আওয়ামীলীগকে অবশ্যই নিষিদ্ধ করতে হবে! কিন্তু শুধু নিষিদ্ধের দাবি তোলাটা যথেষ্ঠ নয়। কেনো যথেষ্ট নয় সেই শিক্ষা আমাদের হাড়ে হাড়ে হয়েছে। কিভাবে? নির্বাহী আদেশে ছাত্রলীগ নিষিদ্ধ করার পরে। আমরা দেখেছি
একটি খবর আপনাদের নজর এড়িয়ে গেছে হয়তো। চাদপুর কারাগারে একটি কক্ষ আধুনিকায়ন হচ্ছে। সেখানে টাইলস লাগানো হচ্ছে, হাইকমোড লাগাচ্ছে। এসিও লাগাবে নিশ্চয়ই এই উন্নয়নের কারণ হলো- চাদপুর কারাগারে সাবেক অবৈধ
পুঁজির মালিকরা এই সুযোগে ভালো মুনাফা করে নিয়েছেন। আবার করোনাকালেই তো বোঝা গেল অত্যাশ্চর্য উন্নতি ও উদ্ভাবনের ভেতরে স্বাস্থ্যসেবার ব্যবস্থা কতটা নাজুক। গরিব দেশে তো অবশ্যই, ধনী দেশেও। এবং এরই
মানে হলো আরো একজন হাসিনা লোডিং। অথচ এতো এতো রক্ত দেওয়ার পর আমাদের আশা ছিলো, অন্তত আর কিছু না হোক, দুর্নীতি না কমুক, অন্তত আরেকজন হাসিনা যাতে না হয়, সেই
আধুনিক সমাজে ফ্যাসিবাদ : একটি উদ্বেগজনক বাস্তবতা ফ্যাসিবাদ একটি জটিল রাজনৈতিক দর্শন, যা একক ব্যক্তির চিন্তাধারার ফসল নয়। বরং এটি বিভিন্ন দার্শনিক, রাজনীতিবিদ এবং সমাজতাত্ত্বিকের ধারণার সংমিশ্রণ। ফ্যাসিবাদের মূল ধারণাগুলো
প্রধান উপদেষ্টা জনাব ইউনুস সাহেব আজকে চাটগাইয়া ভাষায় বক্তৃতা দিছেন। জাতিসংঘের মহাসচিব আজকে রোজা রাখছিলেন। ওনার কথা হইতেছে ইফতার করবো কিন্তু রোজা রাখবো না এটা কেমন কথা? আরাকান হচ্ছে দক্ষিণপূর্ব
যেইটা দেখে আমরা সবাই আতঙ্কিত হয়ে গেলাম। সবচে বেশি আতঙ্কিত হয়েছিলো বিএনপির ভাই ব্রাদাররা। ইউনূস অথর্ব। ইউনূস খারাপ। ইলেকশন দিয়ে সরে যাক। তারপর আমরা দেখাবো… তো অথর্ব ইউনূস সেই
মৌলবাদ ও সাম্প্রদায়িকতা শুধু বাংলাদেশ কিংবা দক্ষিণ এশিয়ার সমস্যা নয়, সমগ্র বিশ্ব আজ জঙ্গী মৌলবাদী সন্ত্রাসের হিংস্র থাবায় ক্ষতবিক্ষত। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর বিভিন্ন দেশে উপনিবেশবাদ, সাম্রাজ্যবাদ ও আধিপত্যবাদের বিরুদ্ধে অধিকারবঞ্চিত
বাজি ধরে বলতে পারি, এই লেখাটার শিরোনাম দেখেই বিরাট একটা অংশের মানুষ রিলাকটেন্ট হয়ে যাবে এই সন্দেহে যে এটি আসলে কাদের পক্ষে লেখা হয়েছে? প্রগতিশীলদের পক্ষ নিয়ে না র্ধমীয় মৌলবাদীদের
প্রায় পঞ্চাশ বছর সময়কাল ধরে ‘ফান্ডামেন্টালিজম’ বা ‘মৌলবাদ’ সারা পৃথিবী জুড়ে এমনই এক ‘ফেনোমেনন’ হয়ে দেখা দিয়েছে, কোনও চিন্তাশীল মানুষই যাকে আর উপেক্ষা করতে পারেন না। ইউরোপে রেনেসাঁ, বৈজ্ঞানিক বিপ্লব,
রাজনীতিহীনতার সুযোগে উগ্র, ধর্মান্ধ ও মৌলবাদী শক্তি আবারও সক্রিয় হচ্ছে। এরপরও ধর্মনিরপেক্ষ রাজনীতির দাবিদার আওয়ামী লীগ সরকার চুপ করে আছে। কারণ, ধর্মীয় রাজনীতিকে প্রশ্রয় দেওয়ার সুবিধা এখন তারাও ভোগ করছে।